বৃহস্পতিবার ঃঃ ১৬.০২.২০১৭
নামোশংকরবাটি ডিহিপাড়া করবস্থানে শিশু সুমাইয়ার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সামান্য কয়টা টাকার জন্য আমার মেয়েকে কেন মারল, প্রয়োজনে আমি কিডনি বিক্রি করে টাকা দিতাম। মেয়ের জানাজায় অঝরে কাঁদতে কাঁদতে কথাগুলো বলছিলেন সুমাইয়া বাবা মিলন।আজ দুপুরে নামোশংকরবাটি ছাড়াও চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন এলাকা থেকে বহু মানুষ জানাজায় অংশ নেন। জানাজা শেষে তাকে নামোসংকরবাটি ডিহিপাড়া করবস্থানে দাফন করা হয়। এর আগে সুমাইয়ার বাবা মিলন দুবাইয়ে থাকায় তার ফেরার অপেক্ষায়, সুমাইয়ার মরদেহ গতকাল ময়নাতদন্তের পর চাঁপাইনবাবগঞ্জর সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছিল। আজ সকালে সুমাইয়ার বাবা বাড়িতে এলে সুমাইয়ার মরদেহ নেয়া হয় তাদের বাড়িতে। এই সময় লাশ একনজর দেখতে আশেপাশের বিভিন্ন এলাকার মানুষ ছুটে আসেন সুমাইয়াদের বাড়িতে।
এদিকে শিশু দুইটির কাছ থেকে হাতিয়ে নেয়া কানের দুল ও গলার চেইন, গ্রেফতার লাকি আক্তার বিক্রি করেছিলেন পৌর এলাকার নামোশংকরবাটী আঙ্গারিয়াপাড়ার রফিকুল ইসলামের ছেলে পলাশের স্মৃতি জুয়ের্লাসে। সদর থানার ওসি মাযহারুল ইসলাম জানান, লাকী আক্তারের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী গতরাতে পলাশকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পলাশ গয়না কেনার কথা স্বীকার করেছেন। অন্যদিকে লাকী আক্তারের শ্বশুর ইয়াসিন আলী ও স্বর্ণের দোকানী পলাশকে আজ দুপুরে আদালতে উপস্থাপন করা হয়।
Check Also
জেলাশহরে গাড়িতে করে ন্যায্যমূল্যে মুরগি ডিম ও দুধ বিক্রি শুরু
১২ এপ্রিল সোমবার, ২০২১। করোনা পরিস্থিতিতে জনসাধারণের প্রাণিজ পুষ্টি নিশ্চিতকরণে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরে ভ্যান ও ট্রাকে …