
পাকা রসিদ ছাড়া কর্পোরেট হাউস, পোলট্রি খামারি, আড়ৎ ও পাইকারিতে কোনো ধরনের ডিম বিক্রি করা যাবে না। খুচরা পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম ১২ টাকার বেশি বিক্রি করা যাবে না। ডিমের দাম নিয়ন্ত্রণে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর শিল্পমালিক, খামারি, আড়ৎদার ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আজ এক বৈঠক শেষে এই মন্তব্য করেন ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। মহাপরিচালক বলেন, আমদানি নীতি আদেশের মাধ্যমে দেশের শিল্পমালিক ও ব্যবসায়ীদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ব্যবসায়ীরা অস্বাভাবিক দামে ডিম বিক্রি করলে তা দ্রুত আমদানির পথে হাঁটবে সরকার। ১৬ আগস্ট থেকে পাকা রসিদ ছাড়া কোনো পর্যায়ে ডিম বিক্রি করা যাবে না। কেউ বিক্রি করলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।