
প্রয়োজন ছাড়া প্রসূতির সিজার কার্যক্রম বন্ধে জারি করা নীতিমালাকে আইনের অংশ হিসেবে ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে জনসচেতনতায় এ সংক্রান্ত নীতিমালা আগামী ৬ মাসের মধ্যে প্রচারের ব্যবস্থা করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আজ বিচারপতি নাইমা হায়দার ও কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। এর আগে গতকাল প্রয়োজন ছাড়া প্রসূতির সিজার কার্যক্রম বন্ধে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়। ২০১৯ সালের ৩০ জুন সন্তান প্রসবের ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় অস্ত্রোপচার (সিজারিয়ান) রোধে একটি নীতিমালা তৈরিতে বিশেষজ্ঞ ও অংশীজনের সমন্বয়ে কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে সরকারি ও বেসরকারি ক্লিনিকে অপ্রয়োজনীয় সিজারিয়ান প্রতিরোধে কার্যকর তদারকি করতে বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন অবৈধ হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়।